প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

১৯৪৬ সাল । তৎকালীন যশোর জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে যশোর জিলা স্কুল এবং সম্মীলনী ইন্সটিটিউট। দেশ বিভাগের পরবর্তী সময় হওয়ায় তখন মুসলিম ছাত্রদের শিক্ষা অর্জনের জন্য খানিকটা বেগ পেতে হতো । এমনসময় কয়েকজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শহরের প্রাণকেন্দ্রে গড়ে উঠে মুসলিম একাডেমী স্কুল।
১৯৪৬ সালের ২রা ফেব্রুয়ারী এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠিনটি যাত্রা শুরু করে। প্রথমে শুধুমাত্র মুসলিম ছাত্রদের নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে সকল ধর্মের ছাত্ররা এখানে পড়ার সুযোগ লাভ করে , এবং নারী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তায় এ স্কুলটিতে সহ শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। তখন থেকে অদ্যবধি সকল ধর্মের ছেলে-মেয়েরা এই স্কুলে পড়াশুনা করে চলেছে।
বর্তমানে অত্র বিদ্যালয়ে ১৮ জন দক্ষ শিক্ষক আছেন । যাদের কর্মদক্ষতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যথাযথ পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিদিন শ্রেণিকার্যক্রম শুরুর পূর্বে শিক্ষক মিলনায়তনে প্রধান শিক্ষকের উপস্থিতিতে দিনের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং সে অনুযায়ী কাজ করা হয়।
এই বিদ্যালয়ের অনেক কৃতি শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ে থেকে আমাদেরকে গর্বিত করেছে ।
সভাপতির বাণী

১৯৪৬ সাল । তৎকালীন যশোর জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে যশোর জিলা স্কুল এবং সম্মীলনী ইন্সটিটিউট। দেশ বিভাগের পরবর্তী সময় হওয়ায় তখন মুসলিম ছাত্রদের শিক্ষা অর্জনের জন্য খানিকটা বেগ পেতে হতো । এমনসময় কয়েকজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শহরের প্রাণকেন্দ্রে গড়ে উঠে মুসলিম একাডেমী স্কুল।
১৯৪৬ সালের ২রা ফেব্রুয়ারী এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠিনটি যাত্রা শুরু করে। প্রথমে শুধুমাত্র মুসলিম ছাত্রদের নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে সকল ধর্মের ছাত্ররা এখানে পড়ার সুযোগ লাভ করে , এবং নারী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তায় এ স্কুলটিতে সহ শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। তখন থেকে অদ্যবধি সকল ধর্মের ছেলে-মেয়েরা এই স্কুলে পড়াশুনা করে চলেছে।
বর্তমানে অত্র বিদ্যালয়ে ১৮ জন দক্ষ শিক্ষক আছেন । যাদের কর্মদক্ষতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যথাযথ পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিদিন শ্রেণিকার্যক্রম শুরুর পূর্বে শিক্ষক মিলনায়তনে প্রধান শিক্ষকের উপস্থিতিতে দিনের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং সে অনুযায়ী কাজ করা হয়।
এই বিদ্যালয়ের অনেক কৃতি শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ে থেকে আমাদেরকে গর্বিত করেছে ।
প্রধান শিক্ষকের বাণী

১৯৪৬ সাল । তৎকালীন যশোর জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে যশোর জিলা স্কুল এবং সম্মীলনী ইন্সটিটিউট। দেশ বিভাগের পরবর্তী সময় হওয়ায় তখন মুসলিম ছাত্রদের শিক্ষা অর্জনের জন্য খানিকটা বেগ পেতে হতো । এমনসময় কয়েকজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শহরের প্রাণকেন্দ্রে গড়ে উঠে মুসলিম একাডেমী স্কুল।
১৯৪৬ সালের ২রা ফেব্রুয়ারী এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠিনটি যাত্রা শুরু করে। প্রথমে শুধুমাত্র মুসলিম ছাত্রদের নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে সকল ধর্মের ছাত্ররা এখানে পড়ার সুযোগ লাভ করে , এবং নারী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তায় এ স্কুলটিতে সহ শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। তখন থেকে অদ্যবধি সকল ধর্মের ছেলে-মেয়েরা এই স্কুলে পড়াশুনা করে চলেছে।
বর্তমানে অত্র বিদ্যালয়ে ১৮ জন দক্ষ শিক্ষক আছেন । যাদের কর্মদক্ষতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যথাযথ পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিদিন শ্রেণিকার্যক্রম শুরুর পূর্বে শিক্ষক মিলনায়তনে প্রধান শিক্ষকের উপস্থিতিতে দিনের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং সে অনুযায়ী কাজ করা হয়।
এই বিদ্যালয়ের অনেক কৃতি শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ে থেকে আমাদেরকে গর্বিত করেছে ।